আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পুরোনো ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যা রেখে গেছেন।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী চিকিৎসক (ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ) পারভীন শাহীদা আকতার জানান, পরীক্ষায় করোনা নেগেটিভ এসেছিল। তবে তাঁর নিউমোনিয়ার সমস্যা ছিল। আজ রাতে তাঁকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
সাংবাদিক সুমন মাহমুদ এক সময় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নেতা ছিলেন । জাসদ জানিয়েছে, ৬০ এর দশকে ছাত্রলীগের নেতা হিসাবে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। বিএলএফের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই জাসদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৭৯-৮১ সালে জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন। পরবর্তীতে তিনি সক্রিয় রাজনীতি ছেড়ে সাংবাদিকতাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করেন। তিনি ভোরের কাগজসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে যুক্ত ছিলেন।
সুমন মাহমুদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার।
মতামত লিখুন :