অন্যান্য খবর আইন-আদালত

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: সর্বোচ্চ সাজা ৭ বছর !

অনিন্দ্যবাংলা ডেস্ক:

প্রকাশ : ২০-৩-২০২৫ ইং | নিউজটি দেখেছেনঃ ৫০৮২

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংশোধনী আইন পাস হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সংশোধনী অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।  

শফিকুল আলম বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বলাৎকার ও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের বিষয়ে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। এই অপরাধটি একই আইনের আওতায় থাকলেও আলাদা সেকশনে বিচার করা হবে। এ ধরনের মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর কারাদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে।  

তিনি আরও বলেন, এই অপরাধটি আলাদা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে না, বরং একই আইনের অধীনে পৃথকভাবে বিচার করা হবে। অর্থাৎ, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে আলাদা মামলা দায়ের করা যাবে এবং এর সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর কারাদণ্ড।  

এই সংশোধনীর মাধ্যমে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনায় দ্রুত ও কার্যকর বিচার নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। সংশোধনী আইনে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের মতো অপরাধের জন্য আলাদা বিধান রাখা হয়েছে, যা আগে ছিল না।  

প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীরও এই ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। তারা বলেন, এই সংশোধনী আইন নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্তা দেবে এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করবে।  

এই আইন পাসের মাধ্যমে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনায় বিচার প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সংশোধনী আইনে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের মতো অপরাধের জন্য আলাদা বিধান রাখা হয়েছে, যা আগে ছিল না। এই পদক্ষেপ নারী ও শিশু নির্যাতন রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।  

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছর কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংশোধনী আইন পাস হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্তা দেওয়া হয়েছে। এই সংশোধনীর মাধ্যমে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা হবে এবং বিচার প্রক্রিয়া আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।